বুধবার, ২০ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৫৩ অপরাহ্ন
স্পোর্টস ডেস্ক:
দেখতে দেখতে ২০১৮ সাল শেষ হতে চলল। আর মাত্র কয়েক দিন বাকি। আর্ন্তজাতিক ক্রিকেটে এসময় ঘটেছে অনেক ঘটনা। এর মাঝে অনেক খেলোয়াড় বছরজুড়েই ছিলেন প্রাণপ্রদীপের আলোয়। কেউ বল হাতে, কেউ ব্যাটে। ক্রিকেটের তিন সংস্করণেই এসময় ব্যাক্তিগত নৈপুন্যে যারা আলো ছড়িয়েছেন এমন শীর্ষ খেলোয়াড়দের নিয়েই আমাদের আজকের আয়োজন।
*সকল পরিসংখ্যান ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত
সর্বাধিক রান
টেস্ট : মেলবোর্নে শুরু হয়েছে অস্ট্রেলিয়া-ভারত বক্সিং ডে টেস্ট। এর আগে পর্যন্ত অর্থাৎ ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত ব্যাট হাতে টেস্ট ক্রিকেটকে শাসন করেছেন ভারতীয় অধিনায়ক বিরাট কোহলি। গত জানুয়ারিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে কেপটাউন টেস্ট থেকে শুরু করে অস্্েরটলিয়ায় পার্থ টেস্ট পর্যন্ত সময়ে ১২ ম্যাচে ৫৬.৩৬ গড়ে ১২৪০ রান করেছেন কোহলি। আর কোন ব্যাটসম্যান হাজার রানের সীমারেখা অতিক্রম করতে পারেননি। ১৩ ম্যাচে ৯৪৮ রান নিয়ে এই তালিকার দ্বিতীয় স্থানে ইংল্যান্ড অধিনায়ক জো রুট।
ওয়ানডে : চলতি বছরে একদিনের ক্রিকেটে মাত্র তিনজন ব্যাটসম্যান অতিক্রম করেছেন হাজার রানের মাইলফলক। তাদের দু’জন হলেন ইংল্যান্ডের জনি বেয়ারস্টো (২২ ম্যাচে ১০২৫ রান) ও ভারতের রোহিত শর্মা (১৯ ম্যাচে ১০৩০ রান)। সবাইকে ছাড়িয়ে এবারো ১২০২ রান নিয়ে এই তালিকার শীর্ষে বর্তমান বিশ্বের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি। গত ফেব্রæয়ারিতে ডারবান থেকে শুরু করে নভেম্বরে থিরুভানানথাপুরাম পর্যন্ত মাত্র ১৪ ম্যাচ খেলেই ১৩৩.৫৫ গড় আর ১০২.৫৫ স্ট্রাইক রেটে এই রান সংগ্রহ করেন ভারতীয় তারকা। াথচ এশিয়া কাপের মত বড় টুর্নামেন্টে বিশ্রামে ছিলেন কোহলি।
টি-টোয়েন্টি : ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম সংস্করণে সর্বাধিক রান সংগ্রহের তালিকার শীর্ষে ভারতীয় ওপেনার শেখর ধাওয়ান। ১৮ ম্যাচে ৪০.৫২ গড় ও ১৪৭.২২ স্ট্রাইক রেটে ভারতীয় ওপেনারের সংগ্রহ ৬৮৯ রান। কোন সেঞ্চুরি না করলেও বছরজুড়েই ধারাবাহীক ছিল ধাওয়ানের ব্যাট। সর্বোচ্চ ইনিংটি ৯২ রানের। ফেব্রæয়ারিতে জোহানেসবার্গ থেকে শুরু করে নভেম্বরে সিডনিতে অনুষ্ঠেয় শেষ টি-২০ পর্যন্ত সময়ে ছয়টি অর্ধশতক হাঁকান ধাওয়ান। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫৯০ রানও আরেক ভারতীয় তারকা রোহিত শর্মার। ৫৭৬ রান নিয়ে তিনে পাকিস্তানের ফখর জামান।
সবোচ্চ ইনিংস
টেস্ট : চলতি বছর গতকাল পর্যন্ত দুটি দ্বিশতক দেখেছে ক্রিকেট বিশ্ব। এর মধ্যে একটি বাংলাদেশি উইকেটকিপার-ব্যাটসম্যান মুশফিকুর রহিমের। গত নভেম্বরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অপরাজিত ২১৯ রানের ইনিংস খেলেছিলেন টাইগার ব্যাটিং তারকা। এক মাস বাদে ওয়েলিংটনে শ্রীলঙ্কার বিপেক্ষ ব্যাট ক্যারি করে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়ার পথে ২৬৪ রান করেন নিউজিল্যান্ডের টম লাথ্যাম। রেকর্ডের পথে অ্যালিস্টার কুকের ২৪৪ রানের আগের রেকর্ড টপকে যান কিউই তারকা ব্যাটসম্যান। নিউজিল্যান্ডের হয়ে যা ষষ্ঠ সেরা ইনিংসও।
ওয়ানডে : ২০ জুলাই বুলাওয়েতে অপরাজিত ২১০ রানের ইনিংস খেলে রেকর্ড বইয়ে জায়গা করে নেন পাকিস্তানি ব্যাটসম্যান ফখর জামান। এটিই চলতি বছরের এখন পর্যন্ত ওয়ানডেতে খেলা সর্বোচ্চ ব্যাক্তিগত ইনিংস। এর আগে পাকিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ ইনিংস খেলার রেকর্ড ছিল সাঈদ আনোয়ারের দখলে। শুধু পাকিস্তান নয়, বিশ্ব ক্রিকেটেই দীর্ঘ দিন আনোয়ারের ১৯৪ রান ছিল সর্বোচ্চ ব্যাক্তিগত ইসিংসের রেকর্ড হয়ে। প্রথম পাকিস্তানি হিসেবে ওয়ানডেতে দ্বিশতক ইনিংস কেলার রেকর্ডটাও তাই চলে যায় ফখরের দখলে। ১৫৬ বলে ২৪টি বাউন্ডারি ও ছয় ছক্কায় ইনিংসটি খেলেন ফখর। ষষ্ঠ ব্যাটসম্যান হিসেবে একদিনের ক্রিকেটে সেঞ্চুরি করেন তিনি। তিনি যোগ দিয়েছেন শচীন টেন্ডুলকার, বীরেন্দ্র শেবাগ, রোহিত শর্মা, মার্টিন গাপটিল ও ক্রিস গেইলদের মত তারকাদের কাতারে। এর মাঝে রোহিত শর্মা আবার দ্বিশতক হাঁকিয়েছেন তিনবার! বছরের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ইনিংসটি রস টেলরের। মার্চে ডাবলিনে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অপরাজিত ১৮১ রানের ইনিংসটি খেলেছিলেণ কিউই ব্যাটসম্যান।
টি-টোয়েন্টি : জিম্বাবুয়ের করুণ বোলিং লাইনআপকে তুলোধুনো করে ৩ জুলাই হারারেতে অনুষ্ঠেয় তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ১৭২ রানের বিস্ফোরক ইনিংস খেলেন অস্ট্রেলিয়ান ওপেনার অ্যারোন ফিঞ্চ। আন্তর্জাতিক টি-২০তে সর্বোচ্চ ইনিংসও এটি। এজন্য ১০টি ছক্কা ও ১৬টি বাউন্ডারি হাঁকান ফিঞ্চ। পাঁচ বছর আগে গড়া আগের রেকর্ডটিও ছিল তার। এবার ১৬ রান বেশি করে নিজের রেকডৃটি হালনাগাদ করেন ফিঞ্চ।
সর্বাধিক সেঞ্চুরি
টেস্ট : ব্যাটে রান মানেই সেখানে বিরাট কোহলির উপস্থিতি। ১২ টেস্টে ৫ সেঞ্চুরিতে বছরের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরিয়ান ভারত অধিনায়ক। প্রথম শতকটি (১৫৩) আসে সেঞ্চুরিয়ানে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টে। ইংল্যান্ড সফরে দুটি সেঞ্চুরিসহ সিরিজের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ছিলেন কোহলি। রাজকোটে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চতুর্থ ও সর্বশেষ পার্থ টেস্টে অজিদের বিপক্ষে পান তিন অঙ্কের দেখা। মেলবোর্নে আজ থেকে শুরু হওয়া বক্সিং ডে টেস্টে নিশ্চয় সংখ্যাটা বাড়িয়ে নিতে চাইবেন ভারতিয় ব্যাটিং বিষ্ময়।
ওয়ানডে : আগেই বলেছি রান নিয়ে আলোচনা মানেই সেখানে কোহলির সরব উপস্থিতি। টেস্টের পর চলতি বছর ওয়ানডে ক্রিকেটেও সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি ভারত অধিনায়কের। এবছর মাত্র ১৪টি ওয়ানডে খেলেছেন কোহলি। এর মাধ্যে ছয় বারই পেয়ছেন তিন অঙ্কের দেখা। বছরের শুরুতে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে তিনটি সেঞ্চুরি হাঁকান তিনি। এরপর দেশের মাটিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তরেন টানা তিন সেঞ্চুরি। এই সিরিজেই শচীন টেন্ডুলকারকে টপকে দ্রæততম ১০ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন কোহলি।
টি-টোয়েন্ট : বিস্ফোরক এবং বড় ইনিংসের কথা বললে রোহিত শর্মার নাম এসেই যায়। ভারতীয় ওপেনার এবছর টি-২০তে সেঞ্চুরি ইনিংস খেলেছেন দুটি। প্রথমটি ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ব্রিস্টলে ৫৬ বলে অপরাজিত ১০০। দ্বিতীয়টি আসে নভেম্বরে উইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টি-২০তে।
সর্বাধিক উইকেট
টেস্ট : টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেটের তালিকাটা অধিকাংশ সময়ই থাকে স্পিনারদের দখলে। এবারো এর বত্যয় হয়নি। ৪৮ উইকেট নিয়ে বছরের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারীর তালিকায় যৌথভাবে শীর্ষে শ্রীলঙ্কার অফ-স্পিনার দিলরুয়ান পেরেরা এবং অস্ট্রেলিয়ার নাথান লায়ন। পেরেরা উল্লেখিত সংখ্যক উইকেট পেয়েছেন ১০ টেস্ট খেলে। সেরা বোলিং ৬/৩২, জুলাইয়ে গলে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। প্রটিয়ারা সেই ইনিংসে ২৮.৫ ওভারে মাত্র ৭৩ রানে গুটিয়ে যায়। ম্যাচটি ২৭৮ রানে জেতে লঙ্কানরা। লায়ন ৪৮ উইকেট নেন ৯ ম্যাচে, সেরা ৬/১২২, অ্যাডিলেডে ভারতের বিপক্ষে। চল্লিশোর্ধো উইকেট আছে দুই বাংলাদেশি স্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজ ও তাইজুল ইসলামেরও। তবে ম্যাচ কম খেলায় তাদের সঙ্গে পেরে ওঠেননি। এই তালিকায় রদবদল হওয়ার জোর সম্ভবনা রয়েছে। পেরেরার শ্রীলঙ্কা আজ থেকে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে নামছে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে। একই দিনে ৪৬ উইকেট নিয়ে তিনে থাকা রাবাদার দক্ষিণ আফ্রিকার প্রতিপক্ষ পাকিস্তান। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সংখ্যাটা বাড়িয়ে নিতে চাইবেন ৪৪ উইকেট নিয়ে চারে থাকা ভারতীয় পেনার মোহাম্মদ শামিও।
ওয়ানডে : চলতি বছর ওয়ানডেতে চল্লিশোর্ধো উইকেট নিয়েছেন তিন বোলার। ২০ ম্যাচে ২২.২ গড়ে ৪৮ উইকেট নিয়ে এই তালিকার শীর্ষে আফগানিস্তানের লেগ স্পিনার রশিদ খান। এসময় তার সেরা বোলিং ফিগার ছিল ফেব্রæয়ারিতে শারজায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৫/২৪। তালিকার দুই ও তিনের বোলার কুরদীপ যাদব (১৯ ম্যাচে ৪৫) ও আদিল রশিদ (২৪ ম্যাচে ৪২)।
টি-টোয়েন্টি : এই পর্বে ১৯ ম্যাচে ১৩.২ গড়ে ৩১ উইকেট নিয়ে শীর্ষে অস্ট্রেলিয়ান মিডিয়াম পেসার অ্যান্ড্রু টাই। এসময় তার সেরা বোলিং ছিল ফেব্রæয়ারিতে সিডনির বৃষ্টি-বিঘিœত ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৪/২৩। ২৮ ও ২৫ উইকেট নিয়ে পরের নাম দুটি যথাক্রমে পাকিস্তানের শাদব খান (১৯ ম্যাচে) ও অস্ট্রেলিয়ার বিলি স্টাঙ্কেল (১৬ ম্যাচে)।
সেরা বোলিং
টেস্ট : ইতিহাসের তৃতীয় বোলার হিসেবে ইনিংসে দশ উইকেট নেয়ার দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গিয়েছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকান স্পিনার কেশভ মহারাজ। কিন্তু তা হতে দেননি তকাগিসো রাবাদা। কলম্বোয় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে ১২৯ রানে ৯ উইকেট নেন মহারাজ। শ্রীলঙ্কার মাটিতে কোন সফরকারী বোলারের যা সেরা বোলিং ফিগার। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে যা দ্বিতীয় সেরা বোলিং রেকর্ড। দ্বিতীয় বাঁ-হাতি অর্থডক্স বোলার হিসেবে ইনিংসে ৯ উইকেট নেয়ার কীর্তি গড়েন মহারাজ।
ওয়ানডে : দক্ষিণ আফ্রিকার ইমরান তাহির, ভারতের কুলদীপ যাদব ও শ্রীলঙ্কার আকিলা ধনঞ্জয়া- বছর জুড়ে প্রত্যেকেই পেয়েছেন ইনিংসে ছয়টি করে উইকেট। সেখানে মাত্র ৬ ওভারে ২৪ রানে তাহিরের ৬ উইকেটই এগিয়ে। যেখানে ১০ ওভারে ১৫ রানে ৬ উইকেট নেন যাদব। চতুর্থ প্রোটিয়া বোলার হিসেবে একদিনের ক্রিকেটে এদিন হ্যাটট্রিক করেন তাহির। বøুমপন্টেইনে সেদিন জিম্বাবুয়ে গুটিয়ে যায় মাত্র ৭৮ রানে।
টি-টোয়েন্টি : ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিমো পল, বাংলাদেশের সাবিক আল হাসান, দক্ষিণ আফ্রিকার ইমরান তাহির ও ভারতের ভুবনেশ্বর কুমার- এঁদের প্রত্যেকেই এ বছর টি-২০ ইনিংসে নিয়েছের পাঁচটি করে উইকেট। তবে সদ্য শেষ হওয়া সিরিজে মিরপুরে বাংলাদেশের বিপক্ষে ১৫ রানে ৫ উইকেট নিয়ে রয়েছেন সবার উপরে।Ñস্পোর্টস ডেস্ক
টেস্ট
দল ম্যাচ জয় পরাজয় ড্র জয়ের হার
আফগানিস্তান ১ ০ ১ ০ ০.০০
অস্ট্রেলিয়া ৯ ৩ ৫ ১ ৩৩.৩৩
বাংলাদেশ ৮ ৩ ৪ ১ ৫৫.৫৫
ইংল্যান্ড ১৩ ৮ ৪ ১ ৫০.০০
ভারত ১৩ ৬ ৭ ০ ৪৬.১৫
আয়ারল্যান্ড ১ ০ ১ ০ ০.০০
নিউজিল্যান্ড ৬ ৩ ১ ২ ৫০.০০
পাকিস্তান ৮ ৪ ৩ ১ ৩৭.৫০
দ. আফ্রিকা ৯ ৫ ৪ ০ ৫৫.৫৫
শ্রীলঙ্কা ১১ ৪ ৪ ৩ ৩৬.৩৬
উইন্ডিজ ৯ ৩ ৫ ১ ৩৩.৩৩
জিম্বাবুয়ে ২ ১ ১ ০ ৫০.০০
ওয়ানডে
দল ম্যাচ জয় পরাজয় টাই/পরি. জয়ের হার
আফগানিস্তান ২০ ১২ ৭ ১/০ ৬২.৫০
অস্ট্রেলিয়া ১৩ ২ ১১ ১/০ ১৫.৩৮
বাংলাদেশ ২০ ১৩ ৭ ০/০ ৬৫.০০
ইংল্যান্ড ২৪ ১৭ ৬ ০/১ ৭৩.৭১
হংকং ৬ ১ ৫ ০/০ ১৬.৬৬
ভারত ২০ ১৪ ৪ ২/০ ৭৫.০০
আয়ারল্যান্ড ১৩ ৮ ৫ ০/০ ০.০০
নেপাল ৩ ১ ২ ০/০ ৩৩.৩৩
নেদারল্যান্ডস ২ ১ ১ ০/০ ৫০.০০
নিউজিল্যান্ড ১৩ ৮ ৪ ০/১ ৬৬.৬৬
পাকিস্তান ১৮ ৮ ৯ ০/১ ৪৭.০৫
পাপুয়া নিউগিনি ৪ ১ ৩ ০/০ ২৫.২৫
স্কটল্যান্ড ১১ ৫ ৫ ১/০ ৫০.০০
দ. আফ্রিকা ১৭ ৯ ৮ ০/০ ৫২.৯৪
শ্রীলঙ্কা ১৭ ৬ ১০ ০/১ ৩৭.৫০
ইউএই ১১ ৪ ৭ ০/০ ৩৬.৩৬
উইন্ডিজ ১৮ ৮ ৯ ১/০ ৪৭.২২
জিম্বাবুয়ে ২৬ ৫ ২০ ১ ২১.১৫
টি-টোয়েন্টি
দল ম্যাচ জয় পরাজয় টাই/পরি. জয়ের হার
আফগানিস্তান ৭ ৭ ০ ০/০ ১০০.০০
অস্ট্রেলিয়া ১৯ ১০ ৮ ০/১ ৫৫.৫৫
বাংলাদেশ ১৬ ৫ ১১ ০/০ ৩১.২৫
ইংল্যান্ড ৯ ৪ ৫ ০/০ ৪৪.৪৪
আইসিসি একাদশ ১ ০ ১ ০/০ ০.০০
ভারত ১৯ ১৪ ৪ ০/১ ৭৭.৭৭
আয়ারল্যান্ড ৮ ১ ৬ ০/০ ১৮.৭৫
নেপাল ১ ০ ০ ০/১ –
নেদারল্যান্ডস ৫ ২ ২ ০/১ ৫০.০০
নিউজিল্যান্ড ১৩ ৩ ৯ ০/১ ২৫.০০
পাকিস্তান ১৯ ১৭ ২ ০/০ ৮৯.৪৭
স্কটল্যান্ড ৬ ২ ৩ ১/০ ৪১.৬৬
দ. আফ্রিকা ৭ ৪ ৩ ০/০ ৫৭.১৪
শ্রীলঙ্কা ৮ ৪ ৪ ০/১ ৫০.০০
ইউএই ১ ০ ১ ০/০ ০.০০
উইন্ডিজ ১৫ ৪ ১০ ০/১ ২৮.৫৭
জিম্বাবুয়ে ৮ ০ ৮ ০/০ ০.০০